Skip to content

৭/১

July 13, 2016

5 Comments
  1. Holey Artisan attack
    Police press charges against eight suspects

    http://today.thefinancialexpress.com.bd/first-page/police-press-charges-against-eight-suspects-1532367935

    Police filed a charge sheet against eight of 21 suspects believed to be involved in the 2016 militant attack on Gulshan’s Holey Artisan Bakery, which led to the deaths of 20 hostages, reports bdnews24.com.

    The 13 others ‘linked’ to the attack were killed in various security force operations, which is why they have been dropped from the charge sheet.

    The charge-sheet has been sent after all formalities were completed, said Police Counter Terrorism and Transnational Crime Unit Chief Monirul Islam, whose unit led the investigation, at a press conference at Minto Road on Monday.

    Six of the living suspects are currently in prison, while two are absconding, he said.

    Those in custody are Jahangir Alam alias Rajib Gandhi, Rafiqul Islam Rigan, Soheil Mahfuz, Rashedul Islam alias Rash and Hadisur Rahman Sagor.

    Warrants have been requested for the arrests of the two fugitives, Shahidul Islam Khaled and Mamunur Rashid Ripon, Islam said.

    The investigation did not find the involvement of former North South University teacher Hasnat Karim, who was detained from the café, in the attack, counterterrorism police officers said on condition of anonymity.

    Five militants had entered the upscale eatery in Dhaka’s Gulshan on July 1, 2016 and taken those inside hostage. Seventeen foreigners and three Bangladeshis were killed by the attackers.

    Army commandos eventually stormed the cafe, killing five attackers – Nibras Islam, Mir Sameeh Mobassher, Rohan Imtiaz, Khairul Islam Payel and Shafiqul Islam Ujjal – ending a siege which had lasted overnight.

    Tamim Ahmed Chowdhury, identified as the mastermind behind the carnage, his associates Jahidul Islam, Tanvir Qaderi, Nurul Islam Marzan, Abu Rayhan Tarek, Sarwar Jahan, Basharuzzaman alias Chocolate and Chhoto Mizan were killed in anti-terror drives.

    In addition to planning and coordinating the attack, some of the suspects trained the attackers and supplied arms and money, according to police.

  2. https://twitter.com/zen_philosopher/status/1199611788767051776

    Justice for Holey Artisan

    The long-awaited verdict is out: Seven individuals involved in the attack on Holey Artisan Bakery three years ago have been sentenced to death.

    Details from that fateful day are still fresh in our minds: On the night of July 1, 2016, men with arms stormed the eatery — a 12-hour standoff followed, with gunmen holding several diners hostage. In the end, the attack left 23 people dead.

    When justice is finally delivered for a case where the particulars are so grisly, so horrifying, and so tragic, there is little cause to celebrate. Nevertheless, perhaps the families of the victims — and the nation as a whole — can find some closure in the fact that the perpetrators have not gotten away.

    In a case like Holey, three factors are of paramount importance for the restoration of law and order, and faith in the system. First, the perpetrators must be apprehended. In this regard, our law enforcement agencies have done an exemplary job — no stone was left unturned in catching the responsible parties, and a number of successful raids were carried out which eradicated some of the militants.

    Secondly, it is good that the perpetrators were brought to trial: No matter how heinous the crime, it is of utmost importance that due process is maintained. Furthermore, there should be transparency in the proceedings, to ensure that no innocent person is getting caught up in a web created by the militants.

    Finally, the process should move quickly. Often, we have seen the wheels of justice move with excruciating slowness, causing great suffering and anxiety to the loved ones of the deceased. Thankfully, in the case of Holey, the process moved as fast as it could have.

    With Wednesday’s verdict, a harrowing chapter in our country’s recent history comes to a close. On this day, we once again remember the deceased, and say “never again” to this kind of tragedy in our land. May the victims of that fateful day rest in eternal peace.

  3. হলি আর্টিজান মামলা: হাই কোর্টে এখনও শুনানির অপেক্ষা
    https://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article2083940.bdnews

    বিচারিক আদালতে রায়ের পর আড়াই বছর গড়ালেও গুলশান হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার মামলার ডেথ রেফারেন্সের শুনানি এখনও শুরু হয়নি।

    নজিরবিহীন এ হামলার ষষ্ঠ বার্ষিকীতে মামলার অগ্রগতি জানতে চাইলে বৃহস্পতিবার অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, তারা ঈদের পরই শুনানির উদ্যোগ নিচ্ছেন।

    সাপ্তাহিক ছুটি, ঈদের ছুটিসহ আগামী রোববার থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের নিয়মিত বিচার কাজ বন্ধ থাকবে। তবে এই সময়ে বিশেষ বেঞ্চের মাধ্যমে জরুরি বিচার কাজ অব্যাহত থাকবে।

    রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা আমিন উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শুনানির জন্য পেপারবুক প্রস্তুত আছে, আমরা রাষ্ট্রপক্ষও শুনানির বিষয়ে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি

    “কোর্টের অবকাশকালীন ছুটি শেষ হলে প্রধান বিচারপতির কাছে এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার ডেথ রেফারেন্সের শুনানির উদ্যোগ নেওয়ার জন্য আবেদন জানানো হবে।”

    বাংলাদেশের ইতিহাসে ভয়াবহতম জঙ্গি হামলার ঘটনাটি ঘটেছিল ২০১৬ সালের ১ জুলাই গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে।

    পাঁচ তরুণ জঙ্গি রোজার ঈদের এক সপ্তাহ আগে পিস্তল, সাব মেশিনগান আর ধারালো অস্ত্র হাতে ঢুকে পড়েছিল সেই রেস্তোরাঁয়।

    তারা জবাই ও গুলি চালিয়ে ১৭ বিদেশি নাগরিকসহ ২০ জনকে হত্যা করে। হামলা ঠেকাতে গিয়ে নিহত হন দুই পুলিশ কর্মকর্তা। পরে কমান্ডো অভিযানে ওই জঙ্গিদের হত্যা করা হয়।

    গুলশান হামলার পর জঙ্গি দমন অভিযান গতি পায়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ধারাবাহিক অভিযানে অনেক জঙ্গি গ্রেপ্তার হওয়ার পাশাপাশি শীর্ষনেতাদের প্রায় সবাই মারা যান।

    ওই হামলার ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে করা মামলায় রায়ে ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর আদালত সাত জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। তবে একজন খালাস পান রায়ে।

    রায় ঘোষণার পর নিয়ম অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য মামলার ডেথ রেফারেন্স ওই বছরের ৫ ডিসেম্বর বিচারিক আদালত থেকে হাই কোর্টে আসে। হাই কোর্টের ডেসপাস (আদান-প্রদান) শাখা সেগুলো গ্রহণ করে পাঠায় ডেথ রেফারেন্স শাখায়।

    পেপারবুক শাখা সেসব নথিপত্র যাচাই-বাছাই করে নথিসহ রায়ের অনুলিপি ও আনুসঙ্গিক নথিপত্র পেপারবুক তৈরির জন্য ফেব্রুয়ারিতে বিজি প্রেসে পাঠিয়ে দেয়।

    পাঁচ মাসের মাথায় ২০২০ সালের ১৮ অগাস্ট সে পেপারবুক বিজি প্রেস থেকে হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় জমা পড়ে। ততদিনে দেশ করোনাভাইরাস মহামারীর কবলে পড়ে।

    ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মজিবুর রহমান রায়ে নব্য জেএমবির সাত সদস্যকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ৬(২)(অ) ধারায় দোষী সাব্যস্ত করে সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড করেছিলেন। আরও দুটি ধারায় তাদের কয়েকজনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদের কারাদণ্ড।

    মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্তরা হলেন- জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে র‌্যাশ, হাদিসুর রহমান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, আব্দুস সবুর খান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ রিপন।

    মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তাদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আদেশ দিয়ে বিচারক তার রায়ে বলেন, হলি আর্টিজান বেকারিতে হামলার মধ্য দিয়ে আসামিরা ‘জঙ্গিবাদের উন্মত্ততা, নিষ্ঠুরতা ও নৃশংসতার জঘন্য বহিঃপ্রকাশ’ ঘটিয়েছে। সাজার ক্ষেত্রে তারা কোনো অনুকম্পা বা সহানুভূতি পেতে পারে না।

    অপরাধে সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত না হওয়ায় এ মামলায় বিচারের মুখোমুখি করা আসামি মিজানুর রহমানকে খালাস দেওয়া হয় রায়ে।

  4. ফারাজ সিনেমা ‘ভুল গল্পে’, মুক্তিতে আপত্তি অবিন্তার মায়ের
    https://bangla.bdnews24.com/glitz/dplwbcc3rj

    বাংলাদেশের হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলা নিয়ে বলিউডে ফারাজ নামে যে সিনেমাটি তৈরি হয়েছে, তা ভুল গল্পের উপর ভিত্তি করে নির্মিত বলে দাবি করেছেন সেদিন নিহত অবিন্তা কবিরের মা রুবা আহমেদ।

    ফারাজ’র ট্রেইলার প্রকাশের তিন দিন পর বৃহস্পতিবার ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনে এসে এই দাবি করার পাশাপাশি সিনেমাটি মুক্তি না দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    সিনেমাটির নির্মাতারা সেই ঘটনায় নিহত হিসেবে অবিন্তার পরিবারের কারও সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেননি বলে রুবার অভিযোগ।

    ভারতে সিনেমাটির মুক্তি বন্ধ করতে আইনি লড়াই চালাচ্ছেন জানিয়ে দেশীয় ওটিটি প্ল্যাটফর্মে সিনেমাটি মুক্তি না দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

    ঢাকার শাহজাদপুরে অবিন্তা কবির ফাউন্ডেশনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন হয়। ঘণ্টাব্যাপী এই সংবাদ সম্মেলনে কথা বলার সময় মেয়ের স্মৃতি স্মরণ করে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন রুবা।

    ২০১৬ সালের ১ জুলাই ঢাকার গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলায় যে ২২ জন নিহত হয়েছিলেন, তাদের একজন অবিন্তা। যুক্তরাষ্ট্রের এমোরি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী অবিন্তা একই বিশ্ববিদ্যালয়ে তার স্বদেশী সহপাঠি ফারাজ আইয়াজ হোসেন এবং তাদের ভারতীয় বন্ধু তারিশি জৈনের সঙ্গে ক্যাফেটিতে গিয়েছিলেন। কমান্ডো অভিযানে রেস্তোরাঁটি জঙ্গিমুক্ত করার পর তাদের লাশ পাওয়া যায়।

    ঝড় তোলা সেই ঘটনা নিয়ে বলিউডে ‘ফারাজ’ সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন হানসাল মেহতা, টি সিরিজের ব্যানারে। গত সোমবার সিনেমা ট্রেইলার প্রকাশ হয়েছে, আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি মুক্তির তারিখও ঠিক হয়েছে।

    পুরো সিনেমাটি না দেখলেও নাম ও ট্রেইলার দেখে এখানে ফারাজকে মূল চরিত্র হিসেবে দেখানো হচ্ছে বলে ধারণা হয়েছে অবিন্তার মা রুবার।

    সেখানে ভুল হচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, “যে ঘটনাটিকে বলা হয়েছে যে আমার মেয়ের জন্য একজন মানুষ (ফারাজ) তার জীবন দিয়েছেন, সেই হিরো … নো, দ্যাটস রং। ইটস অ্যা রং স্টেইটমেন্ট। এটা হতে পারে না। এই মুভিটা রং।

    “আমি তা বিশ্বাস করি না। কারণ তার কোনো প্রমাণ নেই। ওখান থেকে কেউ বেঁচে আসেনি। যারা বেঁচে এসছে, তারা এ বিষয়ে কিচ্ছু জানে না, বলতে পারে না। এ বিষয়ে কোন এভিডেন্সও নাই যে এখানে কেউ হিরো হয়েছে। যদি কেউ হিরো হয়ে থাকে, তাহলে সেই ২২টা মানুষ, যারা চলে গেছে, তারা সবাই হিরো।”

    সিনেমা নিয়ে আপত্তির বিষয়গুলো স্পষ্ট করে তিনি বলেন, “আমার কয়েকটা পয়েন্ট ছিল। এক হচ্ছে: অবিন্তা কবির, তারিশি জৈন, ফারাজ হোসেন এই তিনজন বাকি ২২ জনের মতো চলে গেছে। এটাকে নিয়ে কোনো মুভি করার দরকার আছে বলে আমি মনে করি না। মুভিটার নাম ‘ফারাজ’, তার মানে হলো অবশ্যই একটা চরিত্রের উপর বেশি জোর দেওয়া হচ্ছে। সেই ক্যারেক্টারের উপর জোর দিতে গিয়ে আমার মেয়ের কথা চলে আসছে।

    “সো আমরা একটা গল্প বানালাম, সেই গল্প বানিয়ে মুভিটা তৈরি করলাম। কিন্তু এই মুভির সাথে যে পরিবারগুলো আছে, তাদের তো অনুমতি নিতে হবে, সেটা তো নেওয়া হল না।”

    রুবা বলেন,“আমার কথা হল মুভিটার নাম কেন ‘ফারাজ’ হবে? আর আমাকে কেন প্রিস্ক্রিনিং করতে দেওয়া হল না, যদি আমার মেয়েকে সেখানে নাই রাখা হবে। নিশ্চয়ই রাখা হয়েছে। অবিন্তা হয়েছে আয়েশা, ইভেন আমি আছি মুভিটাতে রাবেয়া নামে। শুধু তাই না আমার মেয়ের ছবিও দেখানো হয়েছে। তাহলে আমার মেয়ের প্রাইভেসি কোথায় থাকল? আমার প্রাইভেসি কোথায় থাকল?”

    এই চলচ্চিত্রটির মুক্তি বন্ধে তিনি ভারতের আদালতেও গিয়েছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, “আমি ঘটনাটা জানতে পারি ২০১৯ সালে। তখন থেকে চেষ্টা করেছি উকিল নোটিস দিয়ে বিভিন্নভাবে এটিকে থামানোর জন্য। তারপর মহামারী যখন শুরু হল পুরো দুনিয়া অন্য রকম হয়ে যায়। তখন আমার ধারণা হয়েছিল হয়ত মুভিটা বন্ধ হয়ে গেছে।

    “২০২১ সালের ৫ আগস্ট আমি প্রথম পোস্টারটা পাই। পোস্টারটা পাওয়ার পর মুভির নামটা জেনেছি। তখন বুঝলাম আসলে মুভিটা বন্ধ হয়নি, এতদিন তারা মুভিটা বানিয়েছে। তখন থেকেই আজকের দিন পর্যন্ত আমি ডেইলি হাই কোর্টে (দিল্লির আদালত) খোঁজ নিই। এখন পর্যন্ত আমার কেইসটা চলছে। যারা মুভিটা বানিয়েছে ভারতের সব ডিরেক্টরদের সাথে আমি ফাইট করে যাচ্ছি।”

    “আমি শুধু ছয় মাস মুভিটাকে আটকে রাখতে পেরেছিলাম। কারণ আইনের ভাষায় পাবলিক ডোমেইনে থাকলে আমার না কি কিছু করার নেই। দরকার হলে আমি সুপ্রিম কোর্টে যাব। আমি জানি ফেব্রুয়ারিতে মুভিটা রিলিজ পাবে। আমি জানি হয়ত আমি কিচ্ছু করতে পারব না। কিন্তু আমি কাউকে এই সুযোগ দেব না যে আমার ইচ্ছে করেছে মুভিটা ছেড়ে দিলাম বাজারে,” বলেন তিনি।

    ভারতে নির্মিত এই সিনেমাটি বাংলাদেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে অবিন্তার মা বলেন, “এতে শুধু আমার মেয়ের নয়, দেশের ভাবমূর্তিও নষ্ট হচ্ছে। আমি চাই না, ওটিটি প্ল্যাটফর্মে এই সিনেমা আসুক।

    “আমার দেশে যখন এটা আসবে, প্লিজ ওটিটিতে এটা প্রকাশ হতে দিয়েন না। দেশের মানুষের দরকার নেই এটা দেখার।”

    জঙ্গি হামলায় মেয়েকে হারানো রুবা ধরা গলায় বলেন, “গত সাত বছরে আমার কিন্তু কারও সঙ্গে ওঠাবসা নেই। আমার মেয়ে চলে যাওয়ার পর আমি আমার দুনিয়াটা বন্ধ করে দিয়েছি। কারও সাথে দেখা করি না, কারও সাথে কথা বলি না।

    “এটা (সিনেমা) দেখা কোনো মায়ের পক্ষে সম্ভব না। আমি মা, আমার মেয়েকে আমি হারিয়েছি। মেয়ের জীবন কীভাবে চলে গেছে সেটা বড় পর্দায় দেখাচ্ছে, অন্যরা উপভোগ করছে এবং অন্য মানুষ সেখান থেকে ব্যবসা করে পয়সা নিচ্ছে, এগুলো মা হিসেবে আমি কীভাবে চাইব।”

Leave a comment